অনেক রকম আকার-আকৃতির পাখি হয়। একেকটির আচরণ একেক রকম। পাখির এই জগৎ বৈচিত্র্যময়। বিশ্বজুড়ে পাওয়া যায় এমন অনেক পাখির মধ্যে ১০টি পাখির কথা এখানে বলা হলো।
উড়তে না পারা পাখি- উটপাখি উড়তে না পারার দুঃখ ভুলেছে দ্রুতগতিতে দৌড়ানোর মাধ্যমে
গমবার্ড বা শিকারের পাখি- পাখিদের মধ্যে এই গোত্রে আছে বন্য টার্কি ও ফিজ্যান্ট। বিভিন্ন দেশের বনে এই পাখি শিকারের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়
জলের পাখি- এরা শক্তিশালী সাঁতারু। হাঁস, রাজহাঁস এই দলের। উড়তে না পারলেও সাতার এদের করেছে সবার চেয়ে আলাদা
নদী ও সমুদ্রতটের পাখি- সমুদ্র ও নদীর তীরে এরা মাছ খেয়ে জীবন কাটায়। আগে মনে করা হতো, এদের লম্বা দূরত্বে যাতায়াতের জন্য শরীরে কম্পাস বা নেভিগেট করার সক্ষমা আছে।
এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকা পাখি- ফ্লেমিঙ্গো মাঝেমধ্যেই এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকে। অনেক বকজাতীয় পাখিকে এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। কিন্তু কেন এরা এমন করে কে জানে!
রাতের প্যাঁচা- বেশির ভাগ প্যাঁচা রাতে শিকার করে। শিকার ধরতে এ শব দৃষ্টিশক্তি ব্যবহার করে
তোতা পাখি- মানুষের কণ্ঠস্বর অনুকরণ করার ক্ষমতা থাকায় পোষা প্রাণী হিসেবে এরা বেশ নাম করেছে
সুইফট পাখি- উড়ে উড়ে পোকামাকড় আর মাছি শিকার করাই এদের কাজ। দ্রুত উড়তে পারে বলে সুনাম আছে
পার্চিং বার্ডস- পার্চিং বার্ডস গায়ক পাখি হিসেবে নাম করেছে। সুরেলা গলায় ডাকাডাকিই এদের বৈশিষ্ট্য