এছাড়াও, ফেক অ্যাকাউন্ট দ্বারা অন্যকে হেনস্তার স্বীকার করা। প্রতিনিয়তই মানুষ বুলিং করছে এবং এর স্বীকার হচ্ছে। শিক্ষার্থীরা তাদের মূল্যবান সময় নষ্ট করছে,বাড়ছে বেকারত্ব।
২০২৩ সালে স্মার্ট NID Data ফাঁস, রাজউক(রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ) এর হ্যাক হওয়া ২৬,৭৭৭ টি ডকুমেন্টস, এছাড়াও চলতি বছরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস e-mail সার্ভার হ্যাকড ইত্যাদি সাইবার ক্রাইমের ঘটনা উঠে এসেছে। সম্প্রতি ঢাবি শিক্ষক নাদের জুনায়েদ কর্তৃক ‘গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের এক শিক্ষার্থী ফোন কল এবং ম্যাসেজের মাধ্যমে যৌন হয়রানির অভিযোগ ওঠে। জানা যায়, সিসিটিভি ফুটেজের মাধ্যমে তন বিভিন্ন নারী শিক্ষার্থীদের উপর নজর রাখতেন। এছাড়াও বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে অশ্লীল ছবি/ভিডিও তৈরির মাধ্যমে প্রতিনিয়ত হয়রানির স্বীকার হচ্ছে। এসব ক্ষেত্রে বেশিরভাগ ভুক্তভোগীই হচ্ছে নারীরা।
বুলিং এর স্বীকার হওয়া প্রায় ৮৮ শতাংশ নারীরাই সামাজিক অবস্থা, হীনমন্যতার কারণে আইনি সহয়তা নিতে চাননা। কিন্তু পরতনিয়তই তার মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। বিটিআরসির “কম্পিউটার সিকিউরিি স েসপন্স টিম” অথবা মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের( হটলাইন ১০৯২১) সাথে যোগাযোগ করে এই বুলিংয়ের সমস্যার সমাধান করা যায়। সাইবার বুলিং একটি ব্যাধি,মানুষকে হেনস্তা করার একটি মাধ্যম।
সাইবার বুলিং প্রতিকারে সাইবার আইন মেনে চলা, সবাইে সচেতন করা, র ক্ষতিকর দিক ও শাস্তি সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করা আমাদের করণীয়।
হাফিজা বাশার, বরিশাল